Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১০ August ২০২২

মাননীয় মন্ত্রী

ডা. দীপু মনি এম.পি.
এম.বি.বি.এস. (ডিএমসি), এল.এল.বি. (এন ইউ), এল.এল.এম. (লন্ডন), এম.পি.এইচ. (জন্স হপকিনস)

 

ডা. দীপু মনি এম.পি., গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রথম নারী শিক্ষা মন্ত্রী। সাবেক পররাষ্ট্র
মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি (২০১৪-২০১৮), মানবাধিকার বিষয়ক সর্বদলীয় সংসদীয়
গ্রুপের সভাপতি (২০১৪-২০১৮) ও সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী (২০০৯-২০১৩) ছিলেন। ডা. দীপু মনি এম.পি.
বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম নারী পররাষ্ট্র মন্ত্রী ছিলেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের চার জন যুগ্ম
সাধারণ সম্পাদক এবং চারজন দলীয় মুখপাত্র এর মধ্যে তিনি অন্যতম। একাদশ জাতীয় সংসদে ডা. দীপু
মনি চাঁদপুর-৩ (চাঁদপুর- হাইমচর) এর প্রতিনিধিত্ব করছেন।

নারীর অধিকার, স্বাস্থ্য আইন, স্বাস্থ্য-নীতি ও ব্যবস্থাপনা, স্বাস্থ্য অর্থায়ন, কৌশলগত পরিকল্পনা,
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন কর্মসূচী এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিষয়াদি ছিল মন্ত্রী
হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পূর্বে ডা. দীপু মনির প্রাগ্রাধিকার ক্ষেত্র। মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহনের পূর্বে প্রায় দুই যুগ
ধরে তিনি এশিয়া, ইউরোপ ও আমেরিকার কেবিনেট মন্ত্রী ও জনপ্রতিনিধিদের এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক
সংস্থার প্রতিনিধিদের কাছে তাঁর দলীয় নেত্রীর এবং দলের অবস্থান তুলে ধরেছেন। তাছাড়া লেখালেখি,
শিক্ষকতা, পরামর্শ প্রদান, গবেষণা, এডভোকেসি কর্মসূচী পরিচালনা ইত্যাদি বহুবিধ কাজের পাশাপাশি ডা.
দীপু মনি এমপি দুস্থ ও চিকিৎসা সেবা বঞ্চিত মানুষের সেবায় দক্ষ ও অভিজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা ফ্রি ফ্রাইডে
ক্লিনিক কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন দীর্ঘদিন। বাংলাদেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আইন প্রণয়নে জনমত
গড়ে তুলতে তিনি নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
ডা. দীপু মনি প্রতিনিধিত্বমূলক রাজনীতি এবং নীতি নির্ধারণ মূলক প্রক্রিয়ায় নারীদের সম্পৃক্ততায়
একনিষ্ঠভাবে বিশ্বাসী। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউটের সার্বিক সহযোগিতায় তিনি দলীয়
নারী কর্মীদের জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেন। এ প্রশিক্ষণে তিনি ছিলেন আওয়ামী লীগের দু'জন মাস্টার
ট্রেইনারের অন্যতম।
ডা. দীপু মনি দেশের সেরা চিকিৎসা বিদ্যাপীঠ ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস ডিগ্রী
লাভের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব পাবলিক হেলথ থেকে এমপিএইচ ডিগ্রী
অর্জন করেন। এছাড়া তিনি লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রী ও হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও
জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমঝোতা ও দ্বন্দ্ব নিরসন (Negotiation and Conflict
Resolution) এর ওপর একটি কোর্স সম্পন্ন করেন। তিনি বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের একজন আইনজীবী।
বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার যুগান্তকারী বলিষ্ঠ সিদ্ধান্তে ডা. দীপু মনি-র নেতৃত্বে বাংলাদেশ সমুদ্র জয়
করে। এসময়ে বাংলাদেশ সরকার প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার এবং ভারতের সাথে প্রায় চার দশকের সমুদ্র
সীমা সংক্রান্ত অমীমাংসিত বিষয়টি আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় চূড়ান্ত ভাবে নিষ্পত্তির উদ্যোগ গ্রহণ করে
এবং সফল হয়।

ডা. দীপু মনি এম.পি.'’র নেতৃত্বে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়- প্রতিবেশী দেশসমূহের সাথে বিভিন্ন
সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক উভয় প্রক্রিয়ায়ই সমান সক্রিয়
থেকে বাংলাদেশ এসকল বিষয়ের রাজনৈতিক সমাধানে কাজ করছে। এরই ফলশ্রুতিতে ৭৪-এর মুজিব ইন্দিরা
স্থল সীমান্ত চুক্তির প্রটোকলটি ২০১২ সালে স্বাক্ষরিত হয় এবং দুদেশের মধ্যে স্থল সীমান্ত ও ছিটমহল সমস্যার    
স্থায়ী সমাধান হয়। তাঁর ঐকান্তিক চেষ্টায় দক্ষিণ এশিয়ার সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক সুদৃঢ় এবং নিবিড়তর
হয়েছে। বাংলাদেশ কর্তৃক প্রস্তাবিত SAARC Charter of Democracy ষোড়শ সার্ক সম্মেলনে গৃহীত
হয়েছে এবং BIMSTEC সদস্য রাষ্ট্র সমূহের সিদ্ধান্তে ঢাকায় BIMSTEC সচিবালয় প্রতিষ্ঠা হয়েছে। এই
প্রথম কোন আন্তর্জাতিক/আন্তঃরাষ্ট্রীয় সংস্থার সচিবালয় বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

ডা. দীপু মনি-র নেতৃত্বে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় লিবিয়ায় আটকে পড়া ৩৭ হাজার বাংলাদেশী শ্রমিকদের
লিবিয়া থেকে দেশে প্রত্যাবাসনে নেতৃত্ব প্রদান করে। এছাড়াও সোমালীয় জলদস্যুদের হাতে জিম্মি হওয়া
জাহাজের নাবিকসহ ২৫জন নাগরিককে জাহাজসহ নিরাপদে দেশে ফিরিয়ে আনা এবং আফগানিস্তানে
তালেবানদের হাতে আটক হওয়া ৭ জন শ্রমিককে দেশে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়ায়ও তাঁর নেতৃত্বে পররাষ্ট্র
মন্ত্রণালয় সফল হয়। ডা. দীপু মনি-র নিরলস প্রচেষ্টার ফলে সৌদি আরবে দীর্ঘ দিন ধরে বন্ধ থাকা ইকামা
পরিবর্তনের সুযোগ পুনরায় চালু হয় যার ফলে প্রায় ০৮ লক্ষ বাংলাদেশের শ্রমিক সৌদি আরবে বৈধতা অর্জন
করে। এছাড়া এসময়ে মালয়েশিয়ায় ২ লক্ষ ৬৮ হাজার বাংলাদেশী অবৈধ শ্রমিককে বৈধকরণ সম্ভব হয়।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ে যেসকল বিদেশী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান
আমাদের স্বাধীনতার পক্ষে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেছিলেন তাদেরকে সম্মাননা দেয়ার বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ
করেন। এ উদ্দেশ্যে গঠিত জাতীয় কমিটির চেয়ারম্যানের গুরুদায়িত্ব পালন করেন ডা: দীপু মনি। তাঁর
নেতৃত্বাধীন এই জাতীয় কমিটি ছ'টি পর্যায়ে মোট ৩২৫ জন ব্যক্তি ও ১০টি প্রতিষ্ঠানকে মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা
প্রদান করে।
বাংলাদেশের পণ্যের রপ্তানী বৃদ্ধির জন্য নতুন বাজার সৃষ্টি এবং বিভিন্ন দেশের সাথে বানিজ্য সম্পর্ক
উন্নয়ন আমাদের পররাষ্ট্র নীতির অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। ডা. দীপু মনি-র নেতৃত্বে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাজের
পরিধি ব্যাপ্ত হয়েছে এবং সেই সাথে এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে নতুন উনিশটি মিশন খোলার সিদ্ধান্ত
গৃহীত হয় যার মধ্যে দশটির কার্যক্রম তার মেয়াদকালেই শুরু হয়েছে। এসকল পদক্ষেপ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
কাজে গতি সঞ্চারের মধ্যদিয়ে মন্ত্রণালয়কে যুগোপযোগী করেছে। বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের স্বার্থ সংরক্ষণ এবং
দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার লক্ষ্যে ডা. দীপু মনি এম.পি. বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেন।
ডা. দীপু মনি-র গতিশীল পররাষ্ট্র নীতির ফলস্বরূপ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া, চীন, জাপান, দক্ষিণ
কোরিয়া, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ও মুসলিম বিশ্বের দেশসমূহের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক আরো কার্যকর
এবং ঘনিষ্ঠতর হয়েছে।
ডা. দীপু মনি এম.পি. Commonwealth Ministerial Action Group (CMAG) এর
প্রথম মহিলা এবং প্রথম দক্ষিণ এশীয় চেয়ারপার্সন নির্বাচিত হয়ে দেশের জন্য অনন্য সম্মান বয়ে আনেন।
কমনওয়েলথ এর নির্বাচন পর্যবেক্ষণ নীতিমালা রিভিউ এর ক্ষেত্রেও তিনি বিশেষজ্ঞ হিসেবে সক্রিয় ভুমিকা
পালন করেন।

বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রী হিসেবে ডা. দীপু মনি বিভিন্ন আন্তঃরাষ্ট্রীয় সংস্থা আন্তর্জাতিক Think
Tank ও বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ এবং দক্ষিন এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ন
বিষয়ে বক্তব্য প্রদান করেন। তিনি ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের Foreign Relations Committee-তে
বাংলাদেশের পোশাক শিল্প ও বর্তমান রাজনীতি এবং ব্রিটিশ পার্লামেন্টের Select Committee on
Home Affairs-র আমন্ত্রনে Counter-Terrorism and De radicalization এর উপর
সুচিন্তিত বক্তব্য প্রদান করেন। এছাড়া আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন বিভিন্ন Think Tank যেমন জার্মানির
Konrad Adenauer Foundation, International Institute for
Strategie Studies (IISS), of European Institute for Asian Studies
(EIAS), নয়াদিলিস্থ Observer Research Foundation (ORF), মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের Harvard
বিশ্ববিদ্যালয়ের South Asian Institute, চীন ভিত্তিক Chinese People's Institute of
Foreign Affairs, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ভিত্তিক Carnegie Endowment, 
American Enterprise Institute, Johns Hopkins University এর School of
Advanced International Studies (SAIS), জার্মানীর Humboldt University তে বিভিন্ন
সময় বক্তব্য প্রদান করে বিভিন্ন ইস্যুতে বাংলাদেশ সরকারের অবস্থান আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সামনে তুলে
ধরেন। দেশীয় প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক গণমাধ্যম ছাড়াও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম সমূহে- (বিবিসি, সিএনএন,
আলজাজিরা, সিসিটিভি, এনডিটিভি ইত্যাদি) বিভিন্ন সময়ে সাক্ষাৎকার প্রদানের মাধ্যমে তিনি জাতীয় ও
আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরেছেন। সামাজিক উন্নয়ন এবং প্রশাসনিক
ক্ষেত্রে তাঁর অনন্য অবদানের জন্য তিনি মাদার তেরেসা আন্তর্জাতিক পুরষ্কারে ভূষিত হন। তিনি বর্তমানে
এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেন এর ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারপার্সন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি ডা. দীপু মনি তাঁর নির্বাচনী এলাকা চাঁদপুর -৩ এ
সকল নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে সক্ষম হয়েছেন। মেঘনা ও ডাকাতিয়া নদীর ভাঙ্গন হতে চাঁদপুর ও
হাইমচর রক্ষাকল্পে ১৯ কি:মি: দীর্ঘ স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ (যা চাঁদপুরবাসীর বহু দিনের দাবী ছিল), চাঁদপুরে ১৫০
মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন, লাকসাম-চাঁদপুর রেললাইন পুনর্বাসন, চাঁদপুর মেডিকেল কলেজ স্থাপন,
৩২৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন নির্মাণ, ৫৩টি উচ্চ বিদ্যালয়, মাদ্রাসা ও কলেজ ভবন নির্মাণ, ২৩৭ কি:মি:
রাস্তা পাকাকরণ, ১৫৯টি সেতু/কালভার্ট নির্মাণ, ৩৮টি কমিউনিটি ক্লিনিক নির্মাণ, ১১টি শেখ রাসেল ডিজিটাল
ল্যাব ও কম্পিউটার ল্যাব নির্মাণ, পাসপোর্ট অফিস নির্মাণ, ৩০টি আশ্রয়ন প্রকল্পে ৩৭৫০টি ঘর নির্মাণ করে
ভূমিহীন পরিবারের পূর্নবাসন, আধুনিক নৌবন্দর নির্মাণ (প্রক্রিয়াধীন), বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল নির্মাণ
(প্রক্রিয়াধীন), চাঁদপুরে মৎস্য ডিপ্লোমা ইন্সটিটিউট চালুকরণ, চাঁদপুর প্রেস ক্লাব ভবন নির্মাণ, মেরিন
টেকনোলোজি ইন্সটিটিউট ও হেলথ টেকনোলোজি ইন্সটিটিউট প্রতিষ্ঠা এর মধ্যে অন্যতম। সর্বোপরি তাঁর
নির্বাচনী এলাকার শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সামাজিক উন্নয়ন সুনিশ্চিত করনের লক্ষ্যে ডা. দীপু মনি ব্যাপক কর্মসূচী
গ্রহণ করেছেন যার সুফল ইতোমধ্যে এলাকার জনগণ পেতে শুরু করেছেন।

গণতন্ত্র ও বাঙ্গালীর অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও
হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ঘনিষ্ঠ সহচর ভাষাবীর এম এ ওয়াদুদের কন্যা ডা. দীপু মনি। জনাব এম এ
ওয়াদুদ ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য। ভাষা আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা ও পূর্ব পাকিস্তান
ছাত্র লীগের প্রথম কাউন্সিল-নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি সুপরিচিত। সুদীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে
জনাব ওয়াদুদ বারবার কারাবরণ করেছেন। জাতির পিতার হত্যাকান্ডের পর সামরিক স্বৈরশাসকের মন্ত্রিসভায়
অংশগ্রহণে অস্বীকৃতি জানানোর কারনে সামরিক সরকার তাঁকে কারারুদ্ধ করে।

বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের সিনিয়র এ্যাডভোকেট জনাব তৌফীক নাওয়াজ ডা. দীপু মনি-র স্বামী।
জনাব নাওয়াজ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সুপরিচিত একটি ল’ফার্মের প্রধান। তিনি উপমহাদেশের দু’ হাজার
বছরের ঐতিহ্য মন্ডিত ধ্রুপদী সঙ্গীতের উৎস হিসেবে পরিচিত ‘আলাপ’ এর একজন শিল্পী। তাঁদের রয়েছে
দু’সন্তান- পুত্র তওকীর রাশাদ নাওয়াজ ও কন্যা তানি দীপাভলী নাওয়াজ। জনাব তৌফীক নাওয়াজ ও পুত্র
তওকীর রাশাদ নাওয়াজ বাঁশিতে আলাপ বাজান।